ফিনল্যান্ডের যে দ্বীপে শুধু মহিলারাই যেতে পারে

অনলাইন ডেস্কঃ বিডি খবর ৩৬৫ ডটকম

ফিনঅল্যান্ডে এমন একটি দ্বীপ রয়েছে যেখানে শুধু মহিলারাই যেতে পারে। এই দ্বীপে শুধু মহিলাদের বসবাস। পুরুষদের প্রবেশ নিষেধ দ্বীপটিতে। এখানে সবই পাওয়া যাবে, শুধু পুরুষ পাওয়া যাবে না। এই দ্বীপের মালিক ক্রিস্টিনা রথ নামে এক মহিলা। শুধুমাত্র মহিলাদের ছুটি কাটানোর জন্যই তিনি এই দ্বীপটিকে সাজিয়ে তুলেছেন। ক্রিস্টিনা একজন বিজনেস কনসালট্যান্ট ও মহিলা উদ্যোক্তা। ফোর্বসের দ্রুত উন্নতি করা মহিলাচালিত সংস্থাগুলিরর তালিকায় রয়েছে তাঁর কোম্পানিও।

ঢাকায় তৈরী হচ্ছে আজব এক পার্ক, নাম তার ‘গোস্বা নিবারণী পার্ক’

নিউজ ডেস্কঃ বিডি খবর ৩৬৫ ডটকম

শিরোনাম দেখে কি ভাবছেন, বাস্তবেও কি এমনটি হচ্ছে? আসলেই ঢাকার প্রান কেন্দ্র গুলিস্তানের ওসমানী উদ্যানে এই পার্ক তৈরীর কাজ ইতিমধ্যই শুরু হয়ে গেছে। যার নাম দেওয়া হয়েছে ‘গোস্বা নিবারণী পার্ক’। ঢাকায় ওসমানী উদ্যানের ২৯ একর জায়গার ওপর প্রায় ৫৮ কোটি টাকা ব্যয়ে এই পার্ক নির্মিত হচ্ছে। আর গেল শনিবার এই পার্কের নির্মাণকাজের উদ্বোধন করেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র সাঈদ খোকন। সাঈদ খোকন বলেন, অনেক সময় মান, অভিমান, গোস্বা হয়ে থাকে। এখানে জলের আধার থাকবে, চা, কফি, স্যান্ডউইচ খাওয়া ও হারানো দিনের গান শোনার ব্যবস্থা থাকবে। সুন্দর এই পার্কের পরিবেশে যখন মানুষ আসবে স্বাভাবিকভাবে তাদের ভালো লাগবে, মন ও শরীর উৎফুল্ল লাগবে। আর তখন নিজের অজান্তেই এখানে এলে মানুষের গোস্বা নিবারণ হয়ে যাবে। পার্কের পরিবেশের সাথে একাকার হয়ে যাবে মন। এমন চিন্তা থেকেই এটি্ তৈরী করা হচ্ছে এবং নাম দেওয়া হয়েছে ‘গোস্বা নিবারণী পার্ক’।এই পার্কটির চারদিক খোলা থাকবে। নব চেতনার এই পার্কে জলের আধার, মিউজিক সিস্টেম, বসার জন্য আলাদা জোন, শিশুদের জন্য বিশেষ বিনোদন ব্যবস্থা, বড় স্ক্রিনে টিভি দেখার সুবিধাসহ আরো অনেক কিছু থাকবে গোস্বা নিবারনের জন্য। আগামী ৯/১০ মাসের মধ্যই পার্কটির নির্মান কাজ শেষ হবে।

তুলকালাম কান্ড, আদালতের সিদ্ধান্তে যশোর রোডের গাছ কাটা স্থগিত

নিউজ ডেস্কঃ বিডি খবর ৩৬৫ ডটকম

বেশ কয়েকদিন যাবৎ যশোর রোডের গাছ কাটা নিয়ে তুলকালাম কান্ড চলছে। এই নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ সর্বত্রই ঝড় উঠেছে। অবস্থা এমন যে, জীবন দিবো তবুও গাছ কাটতে দিবো না।  আসুন তা হলে নেপথ্য কারনগুলি জেনে নেই।

প্রথমতঃ যশোর রোড দুইশ বছর আগে তৈরী বাংলাদেশের একটি বিখ্যাত রোড। এই রোডের অনেক ইতিহাস রয়েছে। তখনকার ওই অঞ্চলের জমিদার এই রোডটি নির্মান করেছিলেন যশোরের সাথে কলিকাতার যোগাযোগ স্থাপন করার জন্য। রোডটি নির্মিত হওয়ার পর থেকেই যশোরের সাথে কলিকাতার যোগাযোগে ব্যপক ভুমিকা রেখে আসছে প্রাচীন এই রাস্তাটি। এই রাস্তা দিয়েই বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ ১৯৭১ সালে পাকহানাদার বাহিনীর আক্রমন থেকে রক্ষা পেতে ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল। আবার স্বাধীনতার পরও এই রাস্তা দিয়ে মুক্তিকামী মানুষ আবার দেশে ফিরে এসেছে। তাই এই রাস্তাটি বেশ স্মৃতি বিজড়িত।

রাস্তাটি নির্মানের পর সেখানে গাছ লাগিয়ে ছিলেন স্থানীয় জমিদার কালিপদ পোদ্দার। আর সেই গাছগুলির মধ্যে অনেকগুলির বয়স এখন ১৭০ বছরের বেশী। তাই এই গাছগুলিকে নিয়ে মানুষের আবেগ রয়েছে। গাছগুলিকে রক্ষা করা প্রয়োজন বলে অধিকাংশ মানুষ মনে করছে। আর এই নিয়ে হাইকোর্টে রিট পর্যন্ত হয়েছে। হাইকোর্ট যশোর রোডের গাছ কাটা ৬ মাসের জন্য স্থগিত ঘোষনা করেছে।

এখন প্রশ্ন হল গাছগুলি কাটার প্রয়োজন হল কেন? রাস্তা সম্প্রসারনের জন্য গাছগুলি কাটতে চেয়েছে স্থানীয় প্রশাসন। প্রশাসনের ভাষ্যমতে গাছগুলি না কাটলে রাস্তা সম্প্রসারন অনেক জটিল ও ব্যয় সাপেক্ষ ব্যপার হবে। আর এই নিয়েই এই নাটকের সূত্রপাত। অনেকে জেনে বুঝে আবার অনেকে না বুঝেই গাছ কাটার বিরোধীতা  শুরু করে দেয়। আবার এই বিষয়টিকে নিয়ে অনেকে রাজনীতি করছে, রাজনৈতিক ফায়দা লুটার চেষ্টা করছে। যেন কোন কিছুর বিরোধীতা করতে পারলেই সহজেই জনপ্রিয়তা লাভ করা যায়। তাই অনেকে বিরোধীতাই করে যাচ্ছেন।

এখন প্রশ্ন হল গাছ কি দেবতা নাকি যে কাটা যাবে না। গাছ না কাটলে তো পুরা পৃথিবীই এক সময় জংগল হয়ে যাবে। তখন বন্যে প্রানীর সংখ্যা বেড়ে যাবে। আর এক সময় পৃথিবী বন্যে প্রানীর দখলে চলে যাবে। মানব সভ্যতা তখন হুমকিতে পরবে। গাছ কাটার বিরুদ্ধে এমনভাবে আন্দোলন শুরু হয়েছে যে, গাছকাটা মহা অপরাধ। আমাদের এমন একটা ভাব যেন গাছকে মানুষ থেকেও বেশী ভালবাসি। এ ছাড়া যশোর রোডের এই গাছগুলির তো অনেক বয়স হয়েছে। তাহলে কাটলে দোষ কোথায়?

গাছ না কেটে যদি রাস্তা সম্প্রসারন করা হয় তাহলে আবার নতুন করে রাস্তার দুই পাশের কৃষি জমি অধিগ্রহন করতে হবে। তাতে করে কৃষি জমি কমে যাবে। এছাড়া জমি অধিগ্রহন করতে গেলে জমির মালিকদের সাথে শুরু হবে জটিলতা। তাহলে এখন প্রশ্ন হল গাছের জন্য কি রাস্তা তৈরী করা হয়েছিল? নাকি রাস্তার জন্য গাছ লাগানো হয়েছিল ছায়া এবং গাছ দুটিই পাওয়ার জন্য?

বিষয়টা অনেকটা এরকম যে- মানুষের জন্য পোষাক, নাকি পোষাকের জন্য মানুষ? মানুষে চলাচলের সুবিধার্থে রাস্তা তৈরী করা হয়েছিল। গাছের জন্য রাস্তা তৈরী করা হয় নাই। তাই মানুষের চলাচলের সুবিধার্থে রাস্তার কথাই আগে ভাবতে হবে। তারপর মানুষের চলাচল, তারপর গাছ ও ছায়া।

কুয়াশার চাদরে ঢেকে গেছে সারা দেশ, দুপুরের পর থেকে সূর্যের দেখা মিলছে না

নিউজ ডেস্কঃ বিডি খবর ৩৬৫ ডটকম

নজীরবিহীন কুয়াশার চাদরে ঢেকে গেছে সারা দেশ। ঘন কুয়াশাচ্ছন্ন এমন অবস্থা নিকট অতীতে খুব কমই দেখা গেছে। কুয়াশার কারনে ৩০ গজ দুরেও কিছু দেখা যাচ্ছে না। মহাসড়কগুলিতে দিনের বেলাতে হেড লাইট জ্বালিয়ে ধীরগতিতে যানবাহন চলাচল করছে। অপরদিকে ৮/১০ দিন যাবৎ সারা দেশে তীব্র শীত ঝেকে বসেছে। আবহাওয়াবিদরা শীত নিয়ে যে পূর্বাভাস দিয়েছিল তা কোন কাজে আসছে না। আবহাওয়াবিদদের দেওয়া পূর্বাভাস অনুযায়ী গত মঙ্গলবার থেকেই শীত কমে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু শীত ক্রমেই বেড়ে চলেছে। আবহাওয়াবিদদের পূর্বাবাস কোন কাজে আসছে না।(বিকাল ৪টায় ঢাকার কুয়াশাচ্ছন্ন আকাশ)

আজ দুপুরের পর থেকে ঘন কুয়াশার কারনে রাজধানীতে হেড লাইট জ্বালিয়ে যানবাহন চলাচল করছে। ঢাকার এই অবস্থা থেকেই সারা দেশ সমন্ধে ধারনা পাওয়া যাচ্ছে। এদিকে তীব্র শীত আর কুয়াশার কারনে এস্তেমায় আগত মুসল্লীদের বেশ সমস্যা হচ্ছে। আগামীকাল রবিবার বিশ্ব এস্তেমার আখেরী মুনাজাত হবার কথা রয়েছে। বৃষ্টি হবারও সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেওয়া যায়না।

ঘন কুয়াশার কারনে পদ্মায় ফেরি চলাচল বিঘ্নিত

নিউজ ডেস্কঃ বিডি খবর ৩৬৫ ডটকম

গত কয়েকদিন যাবৎ সারা দেশে মাঝারী থেকে তীব্র শৈত্য প্রবাহ চলছে। দেশের সর্বনিন্ম তাপমাত্রা নেমে এসেছে ২.৬ ডিগ্রী সেলসিয়াসে। তীব্র শীতে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। তবে সারা দেশেই সূর্য আলো ও তাপ ছড়িয়েছে। শীতের তুলনায় কুয়াশা অনেকটা কম ছিল। তাই কুয়াশার কারনে এই সময়ে খুব একটা সমস্যা হয় নাই। কিন্ত আজ মাঝ রাত থেকে কুয়াশার মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় ফেরিচলাচলসহ সকল ধরনের যান চলাচল বিঘ্নিত হচ্ছে।

ঘন কুয়াশার কারনে শিমুলিয়া-কাঠালবাড়ী ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। শতাধিক যাত্রী নিয়ে মাঝ নদীতে ৪টি ফেরি আটকা পড়েছে। এদিকে দৌলতদিয়া ঘাটেও ভোর থেকে ফেরিচলাচল বন্ধ রয়েছে। ফলে দুই ঘাটে ৩ শতাধিক গাড়ী যাত্রীসহ আটকা পড়েছে। এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ঢাকায় ভরা দুপুরেও কুয়াশা দেখা যাচ্ছে। তা থেকে সারা দেশের অবস্থা সহজেই অনুমেয়।

ফিলিপাইনে আকর্ষিক বন্যায় দুই শতাধিক নিহত

অনলাইন ডেস্কঃ বিডি খবর ৩৬৫ ডটকম

ফিলিপাইনে আকর্ষিক বন্যায় দুই শতাধিক নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া বহুসংখ্যক লোক আহত হয়েছে ও অনেকে নিখোজ রয়েছে। ট্রপিকেল স্ট্রর্ম টেমবিনের আঘাতে সৃষ্ট বন্যায় এই হতাহতের ঘটনা ঘটে। উদ্ধারকারীরা প্রায় ৭০ হাজার মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়েছে।

ফিলিপাইন পুলিশ জানিয়েছে, এ পর্যন্ত ১৪৪ জন নিখোজ রয়েছে। আন্তর্জাতিক রেডক্রস ও রেডক্রিসেন্ট জানিয়েছে, প্রবল বর্ষনে অবস্থা আরো খাপেরদিকে চলে যেতে পারে। বড়দিনের আগে এমন বন্যায় মানুষ হতাশায় পড়ে যায়। উল্লেখ্য ফিলিপিনে বছরে প্রায় ২০টি শক্তিশালী টাইফোন ও ঝড় আঘাত হানে।

1 2 3