আড়াই হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ ৪১টি ভাষনের মধ্য ৭ই মার্চের ভাষনটি গুরুত্বের সাথে স্থান পায়

নিউজ ডেস্কঃ বিডি খবর ৩৬৫ ডটকম

বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষনকে ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিয্যের অংশ হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়ায় সরকারী কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আজ এক আনন্দসভার আয়োজন করে। এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভাষন দেন।

এই আনন্দ অনুষ্ঠানে সরকারী কর্মকর্তা ও কর্মচারী ছাড়াও বিভিন্ন সরকারী ও বেসরকারী স্কুলের শিক্ষক ও ছাত্র-ছাত্রীরা অংশ গ্রহন করে। এক পর্যায়ে এই আনন্দ সভাটি সর্বস্তরের মানুষের অংশ গ্রহনের মধ্য দিয়ে এক বিশাল জনসভায় রুপ নেয়। রাজধানীর বভিন্ন স্থান থেকে ব্যানার-ফেস্টুন ও বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে সকাল থেকেই মানুষ আসতে শুরু করে। আনন্দ মিছিলে প্রকম্পিত হয় রাজপথ।

প্রধানমন্ত্রী তার ভাষনে ৫২ এর ভাষা আন্দোলন, ৫৪ এর যুক্তফ্রন্ট, ৬৬ এর ৬ দফা, ৬৯ এর গন অভ্যুথান, ৭০ এর নির্বাচন ও বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষনের প্রেক্ষপট তুলে ধরেন। তিনি ব্রিটিশ এক লেখক ও গবেষকের বইয়ের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, আড়াই হাজার বছরের ইতিহাসে শ্রেষ্ঠ ৪১টি ভাষনের মধ্য বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষনটি অন্যতম হিসাবে স্থান পেয়েছে। তিনি বলেন ৭৫ এর পর এই ঐতিহাসিক ভাষনকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। অথচ ইউনেস্কো এই ভাষনকে বিশ্ব ঐতিয্যের অংশ হিসাবে স্থান দিয়েছে। সত্য ইতিহাস বেশী দিন চাপা রাখা যায় না। আজ তা প্রমান হয়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *